সকাল ৯টায় বিনামূল্যে মেহেদিতে হাত রাঙানোর মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়ে শেষ হয় দুপুর ২টায়। পরে বিকাল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত চলে ঘুড়ি উৎসব। রঙ বেরঙের ঘুড়িতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আকাশ যেন নবরূপে সেজেছিল।
উৎসব প্রসঙ্গে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাদশ আবর্তনের শিক্ষার্থী মুশফিকুর রহমান বলেন, 'ঘুড়ি ও মেহেদী উৎসবের মাধ্যমে বাঙালির ঐতিহ্যকে তুলে ধরেছে হেরিটেজ এক্সপ্লোরার ক্লাব। এমন আরো আয়োজন করে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ঐতিহ্যকে নিয়মিত বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থাপন করা হবে প্রত্যাশা করছি।'
প্রসঙ্গত, ঐতিহ্যবাহী স্থানে ভ্রমণের পাশাপাশি সমাজের দরিদ্র শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ প্রদান, শীত বস্ত্র বিতরণ ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে কাজ করছে হেরিটেজ এক্সপ্লোরার ক্লাব।