তিনি আরও বলেন, সব চাকরি পরীক্ষাতেই জবির শিক্ষার্থীরা পার্সেনটেন্সের দিক থেকে এগিয়ে থাকছে। কারণ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে মেধাবীদের আমরা নিচ্ছি। প্রশ্নফাঁস বন্ধে যত ধরনের পদক্ষেপ আমাদের নেওয়া দরকার নিয়েছি এবং সফল হয়েছি।
তিনি জানান, বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বুয়েটের পর জবিই সম্পূর্ণ লিখিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা শুরু করেছে। যেখানে প্রশ্নফাঁস হওয়ার কোনো সুযোগই নেই। কারণ লিখিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে, কোনো এমসিকিউ নাই। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অনেক পরিশ্রম করেছেন, দুই শিফটে পরীক্ষা নিচ্ছেন, নিজেদের ক্যাম্পাসেই।
উল্লেখ্য, কোনোরকম প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ ছাড়াই জবির ইউনিট-১ এর পরীক্ষা দুইটি শিফটে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনে অনুষ্ঠিত হবে। ১ম শিফটে সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত জোড় সংখ্যার রোল নম্বরধারী পরীক্ষার্থীদের এবং ২য় শিফটে বিকাল ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বিজোড় সংখ্যার রোল নম্বরধারী পরীক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।