রাশেদ খান মেনন বলেন, বিমান ও বিমান বন্দরে জঙ্গি হামলা চালানো গেলে বিশ্ব মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার পাওয়া যাবে এবং দেশকে পুরো পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া যাবে। জঙ্গিরা এমন পরিকল্পনা করতে পারে। এটা মাথায় রেখে বিমান ও বিমান বন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে বিমান কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী আরও বলেন, রাশেদ খান মেনন বলেন, আইএস সদস্যদের বিভিন্ন দেশে নাশকতার উদ্দেশ্যে পাঠানো হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে । তারা যেন বাংলাদেশকে তাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের ক্ষেত্র না বানাতে পারে, সে জন্য সবাইকে অতন্ত্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করতে হবে।
বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল (অব.) ইনামুল বারীর সভাপতিত্বে সভায় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব এস এম গোলাম ফারুক, জিএম সিকিউরিটি মেজর (অব.) মো. আলী মোস্তফা মামুন, চিফ ইঞ্জিনিয়ার দেবব্রত বণিক, বিমান ফ্লাইং অ্যাশোসিয়েশনের সভাপতি ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমান, বিমান সিবিএ সভাপতি মাশিকুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বৈঠকে বিমান বন্দরের সিকিউরিটি সংক্রান্ত সরঞ্জামাদি ক্রয়, এপিবিএন , ইমিগ্রেশন, ও কাস্টমসের সঙ্গে সমন্বয়, সিকিউরিটি কনসালটেন্ট কোম্পানি রেড লাইনের কার্যক্রম, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং, কার্গো কমপ্লেক্সসহ আসন্ন হজ ফ্লাইট সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনা সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা হয়।
প্রসঙ্গত, আগামী ৪ আগস্ট সকালে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন হজ্জ ফ্লাইট উদ্বোধন করবেন।
/এসআই/এমএনএইচ/