তিনি বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের হামলার ঘটনায় বিএনপি নেতাদের গ্রেফতার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রমাণ ছাড়া বিএনপি নেতাদের গ্রেফতার করে সরকার আবারও প্রমাণ করছে তারা মানবাধিকার রক্ষার পক্ষের শক্তি নয়। আগামীদিনে এর বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী মোটরচালক দল আয়োজিত ‘সব রাজনৈতিক দল সুশীল সমাজ সাংবাদিক সমাজের সাথে আলোচনা করে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে নির্বাচন কমিশনার করা’র দাবিতে এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
ফারুক বলেন, ‘সরকারের অত্যাচার থেকে রক্ষা, গণতন্ত্র ফিরিয়ে সঠিক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য আগামীকাল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যে সার্চ কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেবেন, সরকার যদি সত্যিই জনগণের এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হয়ে থাকে আমরা আশা করি তারা তা মেনে নেবেন।’
সুষ্ঠ নির্বাচনের প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে সাবেক এই বিরোধীদলীয় চিফ হুইফ বলেন, ‘এটি সব সময় সরকারের আন্তরিকতার ওপর নির্ভর করে থাকে। ইচ্ছা থাকলেই তারা করতে পারে। আমরা ২০১৪ সালের মত ভোটারবিহীন নির্বাচন চাই না।’ বর্তমান সংসদ গ্রহণযোগ্য সংসদ নয় বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি সেলিম রেজা বাবুর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া, জাতীয়তাবাদী দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, বিএনপি নেতা শরিফুল ইসলাম, কাজী সালাউদ্দীন প্রমুখ।
আরও পড়ুন-
হাসনাত করিমের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ!
/আরএআর/এফএস/