সোমবার বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘বিগত সময়ে গাজীপুরসহ পাঁচ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর ‘সরকার নির্বাচনে প্রভাব খাটিয়েছে’ এ কথা বলে অভিযোগ তুলেছিল। কিন্তু যখন তারা বিজয়ী হলো, তখন চুপসে গেল।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘নির্বাচনকে সুষ্ঠু এবং অবাধ করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের ওপর অর্পিত দায়িত্ব স্বাধীনভাবে পালন করার জন্যে বলা হয়েছে। অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জের জনগণ যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেবেন। এক্ষেত্রে সরকার এবং আওয়ামী লীগের কোনও হস্তক্ষেপ থাকবে না।’
নির্বাচনি প্রচারণা-নীতি দুই দলের পার্থক্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগের এই সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনে বিএনপির বাঘা বাঘা নেতারা প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। আর আমাদের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মুহিদুল হাসান চৌধুরী নওফেলের নেতৃত্বে জুনিয়র নেতারা অংশ নিচ্ছেন। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে এবং আচরণবিধি লঙ্ঘন হতে পারে এ কারণে আমাদের কোনও এমপি-মন্ত্রী নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ গ্রহণ করছেন না।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান খান।
/পিএইচসি/এইচকে/