সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ে নিজ কক্ষে অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত জুলিয়া নিব্লেটের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্যের যে প্রতিবাদ জানিয়েছেন তা কিন্তু ‘জোরালো’ নয়। বিএনপি যে ‘কেএম হাসান’র নাম প্রস্তাব করেনি সে বিষয়টি ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরাসরি অস্বীকার বা প্রত্যাহারও করেননি, তার প্রতিবাদের ভাষা অত্যন্ত দুর্বল। আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক একজন দক্ষ নেতা।’
তিনি আরও বলেন, ‘অসত্য তথ্য প্রত্যাখান করারও একটা ভাষা আছে। ফখরুল ইসলামের প্রত্যাখানের ভাষা সে ধরণের ছিল না। আমরা আমাদের দলের তরফ থেকে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য পৃথক আইন করার কথা বলেছি। আমরা কারও নাম প্রস্তাব করিনি, নাম প্রস্তাব করার প্রশ্নই উঠে না। বিএনপি আইনও চাই না।’
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি একজন দক্ষ, সৎ ও বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তার প্রতি আমাদের বিশ্বাস ও আস্থা আছে। তিনি অবশ্যই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে সার্চ কমিটি ও পরে ৫ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন। ’
এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘এরআগেজাতি সাবেক প্রধান বিচারপতি ‘কেএম হাসান’কে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবেই মানেনি। কিন্তু বিএনপি তার নামই নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটির প্রধান হিসেবে প্রস্তাব করলো কীভাবে?’
/এসআই/এসএনএইচ/