তিনি বলেন, প্রশ্নগুলোর মধ্যে একটি হলো- ইসলামি ঐতিহ্য বলি যেটা সেটা আদৌ রক্ষা করতে হবে কিনা, এটা কে শিখাবে। এই মাদ্রাসাগুলোতে কারিক্যুলাম কি হবে? মনে রাখতে হবে, ধর্মীয় শিক্ষা নিয়ে কোনও আপত্তি নেই।
উদ্বেগের বিষয় হলো, কওমির পাঠ্যসূচি। তারা যে আরবি শেখান, আধুনিক আরবি সাহিত্য পড়াচ্ছেন কিনা। আধুনিক আরবি সাহিত্য এগিয়ে যাচ্ছে মাদ্রাসাগুলোর কোনও খেয়ালই নেই। এখানে এটা পড়ানোর কোন প্রচেষ্টা নেই।
কওমি মাদ্রাসার সনদের সরকারিভাবে স্বীকৃতির ঘোষণাসহ নানা বিষয় নিয়ে আজ শনিবার (২৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাংলা ট্রিবিউনের বিশেষ বৈঠকি। মিথিলা ফারজানার সঞ্চালনায় এবারের বৈঠকিতে অংশ নিচ্ছেন গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার সমন্বয়ক ফিরোজ আহমেদ, জামিয়া আরাবিয়্যা দারুল উলুম মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ আরমান, বাংলা ট্রিবিউনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক সালমান তারেক শাকিল ও বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেল।
কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদীসের সনদকে মাস্টার্স (ইসলামিক স্টাডিজ এবং আরবি) সমমান দেওয়ার পর প্রথম পরীক্ষা হতে যাচ্ছে আগামী ১৫ মে। চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই অভিন্ন প্রশ্নপত্রে একসঙ্গে সব বোর্ডের আওতাধীন মাদ্রাসাগুলোতে দাওরায়ে হাদীসের পরীক্ষা নেওয়া হবে।
/ইউআই/এফএএন/