দেশের অন্যতম বিখ্যাত ভাস্কর আব্দুল্লাহ খালিদের মরদেহে ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। রবিবার বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে এবং পরে বেলা ১২টায় তারই সৃষ্টিকর্ম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্যের পাদদেশে নেওয়া হয়। সেখানেই তাকে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর ঢাবির কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
আব্দুল্লাহ খালেদ বেঁচে থাকতেই তাকে একুশে পদক দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যদি তিনি বেঁচে থাকাকালীন পদকটি দিতে না পারতাম তাহলে অনেক বড় আফসোস থেকে যেত।’
চিত্রশিল্পী রফিকুন্নবী বলেন, ‘আব্দুল্লাহ খালিদের মত এত মেধাবী ভাস্কর খুব কমই আছে। তার মধ্যে যেমন মেধা ছিল তেমনি তিনি পরিশ্রমি ছিলেন। তার অবদানকে দেশের মানুষ কোটি কোটি বছর মনে রাখবে।’
উল্লেখ্য, অপরাজেয় বাংলার ভাস্কর সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালিদ শনিবার (২০ মে) রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গত ২ মে থেকে আব্দুল্লাহ খালিদ হাঁপানিসহ বার্ধক্যজনিত কারণে বারডেম হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটায় বৃহস্পতিবার তাকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছিলো।
ছবি: সাজ্জাদ হোসেন
আরও পড়ুন: অপরাজেয় বাংলার ভাস্কর আব্দুল্লাহ খালিদ আর নেই
/আরএআর/এমও/