জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বিশেষ ওই থিমেটিক সেশনে মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি, বিশেষ করে পানি বিষয়ক বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে অভিযোজন ও প্রশমন প্রক্রিয়ার আমরা ওডিএ, গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড, দ্বিপক্ষীয় চুক্তি ও বহু পাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংকের (এমডিবি) মাধ্যমে অর্থায়ন ইত্যাদি বৈশ্বিক বিনিয়োগ প্রত্যাশা করি।’
সম্প্রতি বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ ও জলোচ্ছ্বাসসহ সংঘটিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তন ও খাদ্য নিরাপত্তার মধ্যকার সম্পর্কের বিষয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও বিপর্যয় মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের সক্ষমতা তৈরিতে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথাও এ সভায় তুলে ধরেন।
সেশনটিতে হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্ট জ্যানোস অ্যাডের, মৌরিশাসের প্রেসিডেন্ট মিজ আমিনাহ্ গুরিব-ফাকিম ও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি পিটার থমসন বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন-
কর্মক্ষমতা হারাচ্ছেন চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্তরা
নবায়নযোগ্য শক্তির বিদ্যুতের বিকল্প প্রস্তাব আনছে জাতীয় কমিটি
/এসএসজেড/টিআর/