হুমায়ুন কবির আরও বলেন, ‘আমাদের স্কুলগুলোয় ১০৬জন বাংলাদেশি শিক্ষক আছেন। এর বাইরে বার্মিজ বর্ণমালা জানেন, এমন আছেন আরও ৯ শিক্ষক। এছাড়া আরও ৭০জন শিক্ষক নিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এপ্রিল থেকে স্কুলগুলো চালু করেছি। এসব স্কুলে তিন শিফটের প্রতিটিতে প্রায় ৩৫ জন করে ছাত্রছাত্রী আছে।’
অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের জন্য লেদা নামে একটি ক্যাম্প খোলা হয়েছে। এই ক্যাম্পের স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা। ১০ শয্যাবিশিষ্ট এই ক্লিনিকে ৫ জন ডাক্তার, ৬ জন প্যারামেডিকস ও ১০জন নার্স-ধাত্রী কাজ করছেন।
স্বাস্থ্য ক্লিনিকটির চিকিৎসক নিরন্ত কুমার দাস বলেন, ‘শুরুতে আমরা প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ জন করে রোগী দেখতাম। কিন্তু বর্তমানে প্রায় ৩০০ জনের মতো রোগীকে প্রতিদিন সেবা দিতে হচ্ছে।’ তিনি জানান, ‘এই ১০ বেডের স্বাস্থ্য ক্লিনিকে বাঙালি ও রোহিঙ্গাদের চিকিৎসা দেওয়া হয়। তবে রোহিঙ্গা রোগীর সংখ্যাই বেশি।’
সাধারণ রোগ ছাড়াও দীর্ঘস্থায়ী রোগের চিকিৎসা দেওয়াসহ মানসিক রোগীদের কাউন্সেলিং করা হয়।