রবিবার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেনসহ ইউনিটটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম মুক্তামনিকে তার কেবিনে দেখতে যান।
এ ব্যাপারে অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম বলেন, ‘মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) মুক্তামনির হাতে চামড়া লাগানোর পর শনিবার ড্রেসিং করা হয়েছে। আর ড্রেসিংয়ের পর হাতটি খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কারণ, চামড়া লাগানো স্থানে ময়লা লাগলো কিনা, জীবাণু জন্মালো কিনা, এ ব্যাপারগুলো পর্যবেক্ষণের বিষয় রয়েছে।’
কয়েক ধাপে অপারেশনের মাধ্যমে সাড়ে চার কেজির বেশি মাংসপিণ্ড ফেলে দেওয়ার পর মুক্তামনির হাত এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। মুক্তামনি নিজেই তার হাত দেখে আনন্দিত।