মঙ্গলবার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্ন-উত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘রেলওয়েকে আধুনিক, যুগোপযোগী, নিরাপদ ও সেবমূলক গণপরিবহন হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাকি জেলাগুলোকে এর আওতায় আনার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের চলমান প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ২০২২ সাল নাগাদ মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, নড়াইল, মেহেরপুর, সাতক্ষীরা, বরিশাল, বান্দরবান ও কক্সবাজার নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে। ২০৩০ সালের মধ্যে রেলওয়ের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের পর শেরপুর, ঝালকাঠী, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, পটুয়াখালী, বরগুনা ও মাগুরা নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে।’ বাকি জেলাগুলো পর্যায়ক্রমে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আওতায় আনার পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
ক্ষমতাসীন দলের সদস্য হাবিবুর রহমান মোল্লার প্রশ্নের জবাবে রেলমন্ত্রী জানান, ‘পদ্মা সেতুর রেলওয়ে প্রকল্পের নির্মাণ কাজের জন্য চীনের সঙ্গে ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরের অপেক্ষায় রয়েছে। ঋণচুক্তি সম্পাদনের পর নির্মাণ কাজ শুরু হবে।’