তিনি বলেন, ‘ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের ওভার লে ৮ থেকে ১৪ ইঞ্চি পর্যন্ত বৃদ্ধি করে রানওয়ের শক্তিমাত্রা বৃদ্ধি করা হবে, আরও ৬টি বোর্ডিং ব্রিজ স্থাপন করা হবে। যাত্রীদের কথা বিবেচনা করে ঢাকা–সিলেট রুটে বিমানের বিকালে একটি ফ্লাইট চালু করা হবে। সিলেটে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে এ বিমানবন্দর থেকে কার্গো পণ্য রফতানির প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ করা হবে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘সিলেটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমণ্ডিত স্থানগুলো রক্ষা করে এগুলোকে ট্যুরিস্ট স্পট হিসেবে গড়ে তোলা হবে এবং কক্সবাজার-সিলেট রুটে ফ্লাইট চালু করা হবে।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন মহিবুর রহমান মানিক এমপি, ইয়াহিয়া চৌধুরী এমপি, সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এম নাইম হাসান প্রমুখ।