প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শিশুরা বাংলাদেশের বড় সম্পদ। তাদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। বঙ্গবন্ধু শিশুদের খুব গুরুত্ব দিতেন। তিনিই প্রথম শিশু আইন করেছিলেন। একটি আদর্শ ও শিশুবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিশু একাডেমি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। একটি শিশুও যেন তার অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয় এ বিষয়ে সকলকে সচেতন হতে হবে ‘
সচিব নাছিমা বেগম এনডিসি বলেন, বিগত দিনগুলোতে শিশু একাডেমির কাজের অনেক গতি এসেছে। শিশুদের বিষয়গুলোকে সর্বাধিক প্রাধান্য দিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
শিশু একাডেমির আয়োজনে প্রতি বছরের মতো এবারও শিশুদের প্রতিভা অন্বেষণে দলগত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে জাতীয় পর্যায়ের চূড়ান্ত দলগত প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের সভাপতিতে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য কবি কাজী রোজী। স্বাগত বক্তব্য দেন শিশু একাডেমির পরিচালক আনজীর লিটন।