একই সময়ে হলগুলোতে দায়িত্ব গ্রহণ করেন হল সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরাও। তবে এ দুইজন দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। নির্বাচনে অনিয়ম হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে নির্বাচনের দিন তাদের প্যানেল ভোট বর্জন করেছিল। পরে পুর্ননির্বাচনের দাবিতে মোট পাঁচটি প্যানেল একসঙ্গে আন্দোলন করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তানহা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সবাই যখন দায়িত্বগ্রহণ করতে গিয়েছে, তখন আমিও সে সভায় গিয়েছি। সেখানে গিয়ে আমি হল প্রাধ্যক্ষকে দায়িত্ব না নেওয়ার কথা জানিয়ে এসেছি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করতে যাইনি। প্রশ্নবিদ্ধের নির্বাচনের পর দায়িত্ব গ্রহণ করে তো আমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা করতে পারি না। কারণ তারা তো এই নির্বাচন বর্জন করে আন্দোলন করেছে। আমি পুনর্নির্বাচন চাই।’
এ বিষয়ে মীমের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।