তৃতীয় ধাপে মোট ভোটার ছিল এক কোটি ৮২ লাখ এক হাজার ৭৭০জন। ভোট দিয়েছেন ৭৫ লাখ ৩৬ হাজার ৯২৬জন। এর মধ্যে অবৈধ ভোটের সংখ্যা ১ লাখ ৬৫ হাজার ৮৩৩টি।
রবিবার অনুষ্ঠিত এ ধাপের ভোটে সর্বনিম্ন ভোট পড়েছে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় ১৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। এ উপজেলায় মোট ভোটার ছিল ৫ লাখ দুই হাজার ৫৬টি। ভোট পড়েছে ৯৬ হাজার ৬৮৩টি। অন্যদিকে সর্বোচ্চ ভোট পড়েছে গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া উপজেলায় ৭২ দশমিক ৯১ শতাংশ। এ উপজেলায় মোট ভোটার ছিল ৭৫ হাজার ৪ জন। ভোট দিয়েছেন ৫৪ হাজার ৬৮৬জন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনি এলাকায় আওয়ামী লীগ মনোনীত কোনও প্রার্থী ছিলেন না। এ উপজেলাসহ গোপালগঞ্জ জেলার সবগুলো উপজেলাই উন্মুক্ত রেখেছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
ইসি সূত্র জানায়, তৃতীয় ধাপে মোট ১১৭ উপজেলার ভোট হওয়ার কথা থাকলেও অনিয়মের কারণে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার ভোট বন্ধ করে দেয় কমিশন। বাকি ১১৬ উপজেলার মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত ৮৩ জন (এর মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে ৫২ জন বাকিরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), জাতীয় পার্টির একজন, স্বতন্ত্র ৩৮ জন নির্বাচিত হয়েছেন।
এবারের উপজেলা নির্বাচন পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এরই মধ্যে তিন ধাপের ভোট সম্পন্ন হয়েছে। চতুর্থ ধাপের নির্বাচন ৩১ মার্চ এবং ১৮ জুন পঞ্চম ধাপের ভোট হওয়ার কথা রয়েছে।