অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সারা দেশের মানুষ বাংলা নববর্ষের আনন্দে মেতেছে। নানা প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী নববর্ষের অনুষ্ঠানকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা চালালেও তা বাঙালি জাতির নববর্ষের অনুষ্ঠান উদযাপনে বাধা হতে পারেনি। যত বাধা আসবে তত উদ্যোমে বাঙালি জাতি নববর্ষ অনুষ্ঠান উদযাপন করে যাবে।’
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, 'বর্ষবরণ উৎসবকে বাধাগ্রস্ত করতে অতীতে ষড়যন্ত্র হয়েছিল, ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। সব বাধা অতিক্রম করে দেশকে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।’
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের শিল্পীরা। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলোকচিত্রী ও নির্মাতা আনোয়ার হোসেন এবং প্রখ্যাত সুরকার ও সংগীত পরিচালক বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের নামে উৎসবটি উৎসর্গ করা হয়। সংবর্ধিত শিল্পী ইকবাল খোরশেদ ও ঝর্ণা সরকারের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন প্রতিমন্ত্রী। রাজধানীর শাহবাগের পুরনো শিশুপার্কের নারিকেল বিথি চত্বরে ঋষিজ শিল্পী গোষ্ঠীর আয়োজনে বর্ষবরণের এ অনুষ্ঠান শুরু হয়।