নূরুল ইসলাম বলেন, ‘রেলে লোকোমোটিভ সংকট রয়েছে। ভারতীয় ঋণে যেসব ইঞ্জিন আসার কথা, সেগুলো ২০২২ সাল নাগাদ পাওয়া যাবে। তার আগে রেলের ইঞ্জিন সংকট কাটাতে আমরা তাদের কাছে ক্রয় অথবা ভাড়ায় কিছু ইঞ্জিন চেয়েছি। কিন্তু তারা আমাদের ২০টি ইঞ্জিন বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে দিতে রাজি হয়েছে। এরমধ্যে ১০টি মিটারগেজ এবং ১০টি ব্রডগেজ।’ মন্ত্রী আরও বলেন, ‘বর্তমানে রেলওয়ের ২৩৩টি লোকোমোটিভ রয়েছে; যার ৬৮ শতাংশের আয়ুষ্কাল পেরিয়ে গেছে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা ঢাকা-কলকাতা রুটে মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের চলাচল সপ্তাহে চারদিন থেকে বাড়িয়ে ছয়দিন করার ব্যাপারে ভারতীয় রেলওয়ের সঙ্গে ঐক্যমতে পৌঁছেছি। খুলনা-কলকাতা রুটের বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেনেরও যাত্রা বাড়ানোর কথা হয়েছে।’
গত ২২ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর চীন সফর করেন রেলপথমন্ত্রী। এ নিয়েও কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী জানান, চীন থেকে দেশটির রেল যোগাযোগের ব্যাপারে বাস্তব অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছেন; যা বাংলাদেশ রেলওয়ের উন্নয়নে কাজে লাগবে।
সংবাদ সম্মেলনে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোফাজ্জেল হোসেন, রেলওয়ের মহাপরিচালক শামসুজ্জামানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।