আমিরাত এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে দুবাইয়ের উদ্দেশে রওনা দেবে। দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানাবেন সেখানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান। সেখান থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হবে হোটেল শাংরি-লায়। দুবাই সফরকালে প্রধানমন্ত্রী এই হোটেলেই থাকবেন।
রবিবার (১৭ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রী মধ্যপ্রাচ্য, এশিয়া ও আফ্রিকার বৃহত্তম অ্যারোস্পেস ইভেন্ট ‘দুবাই এয়ার শো-২০১৯’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। ২১ নভেম্বর পর্যন্ত এই শো চলবে।
বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর দুবাই সফরে তিনটি স্মারক সই হবে। এগুলো হচ্ছে−দুই দেশের বিনিয়োগ কর্তৃপক্ষের মধ্যে সহযোগিতা চুক্তি, দুই দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে সহযোগিতা চুক্তি এবং দুবাইয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসের স্থায়ী ভবন নির্মাণে জমি বরাদ্দ সংক্রান্ত প্রটোকল।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ১৮ নভেম্বর আবুধাবিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত বাংলাদেশিদের ভোটারলিস্ট প্রণয়ন শুরু এবং স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণে নির্বাচন কমিশনের অনুষ্ঠান উদ্বোধন করবেন।
শেখ হাসিনা দুবাইয়ের শাসক ছাড়াও আবুধাবির যুবরাজ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি সুপ্রিম কমান্ডার শেখ মুহাম্মদ বিন জায়ের আল নাহিয়ান ও ফ্যামিলি ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের সুপ্রিম চেয়ারপারসন শেখ ফাতিমা বিনতে মোবারকের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর দেশটির বড় বিনিয়োগকারী গ্রুপ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে। খবর বাসস।