নিহতরা হলেন- ইমরান, ফয়সাল, রায়হান, বাবলু, সালাউদ্দীন, খালেদ, সুজন, জিনারুল, আলম, জাহাঙ্গীর। এরা হাসপাতালে মারা গেছেন। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাস্থল থেকে মাহবুব নামে একজনের লাশ আসে।
বুধবার বিকালে অগ্নিকাণ্ডের সময়ই কারখানা থেকে মাহবুবের লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে দগ্ধদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৩১ জনকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর মধ্যে ১০ জন মারা যান। দগ্ধদের বেশিরভাগের অবস্থাই গুরুতর বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ঢামেকের পুরনো বার্ন ইউনিট থেকে ইতোমধ্যে ১১ জনকে নতুন শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকালে ওই প্লাস্টিক কারখানায় আগুনের ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। গ্যাসের পাইপের লিকেজ থেকে এই আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানায় ফায়ার সার্ভিস।
এই অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধদের চিকিৎসার জন্য ১২ সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের অধ্যাপক ডা. বিধান সরকারকে বোর্ডের প্রধান করা হয়েছে।
আরও পড়ুন-
মালিকের গাফিলতিতে কেরানীগঞ্জে অগ্নিকাণ্ড, ক্ষতিপূরণ তারাই দেবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী