পরে দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত র্যালির উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী। সকাল ৯টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা থেকে র্যালিটি বের হয়। খামারবাড়ি হয়ে আবার তা দক্ষিণ প্লাজায় এসে শেষ হয়।
দিবসটি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশের সব জেলা, উপজেলায় র্যালি, ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ভর সেমিনার, আলোচনা সভা, রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, কুইজ প্রতিযোগিতা, অনলাইন প্লাটফর্মে আমার দেখা ডিজিটাল বাংলাদেশের ওপর প্রেজেন্টেশন তৈরির প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলের নির্বাচনি ইশতেহারে ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনুধাবন করে মন্ত্রিসভার বৈঠকে ১২ ডিসেম্বরকে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস হিসেবে পালনের অনুমোদন দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৭ সাল থেকে প্রতিবছর ১২ ডিসেম্বর ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস’ পালিত হচ্ছে।