বিলে বলা হয়েছে, বাতিঘর মাশুল পরিশোধ না করে কোনও জাহাজ নৌপথে চলাচল করলে তা আটকে রাখা হবে। এতে আরও বলা হয়েছে, কোনও বিদেশি রাষ্ট্রের মালিকানাধীন অথবা নৌবাহিনী অথবা কোস্টগার্ডের জাহাজ, যা কোনও ভাড়া আদায়ের উদ্দেশ্যে মালামাল অথবা যাত্রী পরিবহন করে না, এমন জাহাজ বাতিঘর মাশুলের আওতার বাইরে থাকবে। ১০ টনের নিচে এবং সরকার ঘোষিত যেকোনও শ্রেণির জাহাজ বাতিঘর মাশুলের আওতার বাইরে থাকবে।
কোনও জাহাজ অতিরিক্ত মাশুল দিলে ৬ মাসের মধ্যে আবেদন করলে তা ফেরত পাবে বলে বিধান রাখা হয়েছে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন উপকূলীয় অঞ্চলে ৩টি বাতিঘর বিদ্যমান। আরও ৪টি বাতিঘর স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে। বাতিরঘরগুলো রক্ষণাবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণের জন্য বিদ্যমান আইনটি আরও আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে বিলটি তোলা হয়েছে বলেও তিনি জানান।