পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রায় ৬০ কোটি ডলার লাগে বছরে। সে কারণেই সমস্যা, কিন্তু এটার বিরুদ্ধে কোনও আপত্তি নেই।’
জাতিসংঘের দাফতরিক ভাষার বেশিরভাগই যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জয়লাভ করেছিল তাদের। এই কথা জানিয়ে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘পরবর্তীতে শুধু যোগ হয়েছে আরবি ভাষা। এই আরবি ভাষার জন্য ১৯ বছর আরব দেশগুলো টাকা দিয়ে এটি চালু রেখেছে। আগে অন্যান্য দেশ, যেমন- ভারত তার হিন্দি, জাপান তার জাপানিজ চেয়েছিল কিন্তু কোনোটাই হয়নি। কেউ না করেনি, কিন্তু টাকাটা কে দেবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি।’
দাফতরিক ভাষা হলে বাংলার কারণে চাকরি ও সম্মান বাড়বে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যিনি ইন্টারপ্রেটার হবেন, তাকে সাতটি ভাষা শিখতে হবে। এগুলো নিয়ে কিছু সমস্যা আছে। এসব কারণেই প্রক্রিয়ায় দেরি হচ্ছে। কিন্তু এটা যে হবে না এমন নয়। কারণ, আমরা পৃথিবীতে ছয় নম্বর দেশ, যেখানে সবচেয়ে বেশি নিজের ভাষায় কথা বলা হয়।’