আনিসুল হক বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আগে খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন করা হয়েছিল। তখন আপিল বিভাগ কিছু অবজারভেশন দিয়ে সেই আবেদন খারিজ করে দেন। পরে আবার বিএনপির আইনজীবীরা খালেদা জিয়ার জামিনের জন্য আবেদন করেন। সেখানে আদালত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাক্তারদের একটা প্রতিবেদন চান। আদালত বলেছেন সেই প্রতিবেদন পাওয়ার জন্য আমাদের বেশ কিছু প্রশ্ন ছিল। সেখানে মৌলিক প্রশ্ন ছিল, ‘খালেদা জিয়ার অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্টের জন্য তার অনুমতির বিষয়ে জানতে চেয়েছিল আপিল বিভাগ, তিনি সেই অনুমতি দিয়েছেন কিনা।’ ডাক্তারদের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, তিনি নাকি সেই অনুমতি দেননি। যেহেতু চিকিৎসাটা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে করা সম্ভব এবং সেখানে যেহেতু তারা খালেদা জিয়ার অনুমতি পাননি, তাই তারা চিকিৎসা শুরু করতে পারেননি।”
মন্ত্রী বলেন, ‘আদালত আরও বলেছেন, তিনি যেহেতু অনুমতি দেননি এতে আমাদের করার কিছু নেই। সেজন্য আবেদনটি খারিজ করে দেওয়া হয়েছে।’
আইনমন্ত্রী দাবি করেন, ‘আমার মনে হয় হাইকোর্ট বিভাগ বিষয়টি অত্যন্ত গভীরভাবে দেখেছেন এবং দেখার পরে আইনি যে সিদ্ধান্ত সেটি দিয়েছেন।’
আরও পড়ুন:
খালেদা জিয়ার জামিন খারিজ নিয়ে যা বললেন আদালত