মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিষয়টি জানতাম না। আমরা আগেভাগে যদি জানতাম যে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, তাহলে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। হঠাৎ করে শুনলে আচমকা অবস্থার মধ্যে পড়ে যাই।’
তিনি বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে আমরা জানিয়েছি কেন হঠাৎ করে এমন হলো এবং তখন ওরা বলেছে তারাও বিষয়টি জানতো না।’
এটি একটি দুর্ঘটনা−উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে ছয় লাখ টন পেঁয়াজ মজুত আছে যা দিয়ে তিন মাসের মতো চলবে। এছাড়া আরও ১১ হাজার টন আমদানি প্রক্রিয়াধীন আছে। এটি নিয়ে খুব বেশি চিন্তার কিছু নাই।’
সোমবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ভারত পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়। অভ্যন্তরীণ সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে দেশটি।
আরও পড়ুন-
এক রাতের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম দ্বিগুণ-তিনগুণ হয় কী করে?
পেঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক কমানোর কথা বিবেচনা করা হবে
এক মাসের মধ্যে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী