সচিব বলেন, বন্ধ হয়ে যাওয়া মংলা-ঘষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌচ্যানেলটি নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২০১৪ সালের জুন মাস থেকেই ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে খনন করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ২৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১ কোটি ২৫ লাখ কিউবিক মিটার মাটি খনন করা হয়েছে। খনন কাজ শেষ হলে এই রুট দিয়ে ১২ ফুট ড্রাফটের বড় বড় নৌযান চলাচল করতে পারবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে মালদ্বীপের হাই কমিমনার ড. মোহম্মদ অসীম, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর মোজাম্মেল হক, এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী শ্রামা প্রসাদ অধিকারী ও বিআইডব্লিউটিএ’র অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ড্রেজিং) রফিকুল ইসলাম তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে ২০১৪ সালের ৯ ডিসেম্বর তেলবাহী জাহাজ ডুবে গেলে সাড়ে তিন লাখ টন ফার্নেস ওয়েল ছড়িয়ে পড়ে। এরপর সাময়িকভাবে শ্যালা নদীতে নৌ চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়। সুন্দরবনে তেল দূষণের ঘটনায় জাতিসংঘও উদ্বেগ জানায়। সূত্র: বাসস।
/এফএস/