বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন পার্থ শঙ্কর পাল বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, গত ২৪ এপ্রিল দুর্ঘটনার পর দগ্ধদের ভর্তি করা হয় বার্ন ইনস্টিটিউটে। ওইদিনই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান পাঁচজন।
এছাড়া, ঘটনার পরদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মাইশার বাবা মাহমুদুল হাসান। তিনি আবাসন প্রতিষ্ঠান ট্রপিক্যাল হোমসের ডিজিএম ছিলেন। বর্তমানে এ পরিবারের আরেক শিশু সন্তান মুনতাকিন (৮মাস) বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তার অবস্থাও গুরুতর।
আরও পড়ুন: মাইশা জানে না, বাবা নেই
/জেইউ/এমও/