সোমবার ময়নাতদন্ত শেষে তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘ছুরিকাঘাতে বুকের বাম পাশে বড় গর্তে হয়ে যায়। আর ওই আঘাতেই তার মৃত্যু হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ময়নাতদন্ত শেষে দুপুর ১২টার দিকে আনসার কর্তৃপক্ষের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।’
এরপর নিহতের চাচা রমিজ উদ্দিনের কাছে লাশ বুঝিয়ে দেয় আনসার কর্তৃপক্ষ। পরে লাশ নিয়ে তিনি গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন।
রবিবার সন্ধ্যায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত হন আনসার সদস্য সোহাগ মিয়া (২৮)। সে কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার পুরশা গ্রামের মান্দার আলীর ছেলে। এছাড়া এ ঘটনায় আহত হন আরও তিনজন। আহতদের কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
জানা গেছে, রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে এক যুবক তিন নম্বর গেট দিয়ে প্রবেশ করার চেষ্টা করে। এয়ারপোর্টের ক্লিনারদের মতো হলুদ টি শার্ট পরা থাকলেও তার কাছে ডিউটি পাস ছিল না। এজন্য গেটে থাকা নিরাপত্তাকর্মীরা তাকে বাধা দেয়। তখন সে আনসার সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ভেতরে প্রবেশ করে। ভেতরে দায়িত্বে থাকা আর্মড পুলিশ সদস্য আশিক তাকে আটকাতে গেলে তাকেও আঘাত করে ওই যুবক।
/এআইবি/এসএনএইচ/