বুধবার বিকালে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভিযুক্তরা একে অপরের সঙ্গে যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে কূটনৈতিক ও বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ভুয়া কাগজ দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে মদ, বিয়ার, সিগারেটসহ বিভিন্ন ধরনের মালামাল সরিয়েছেন। এ ঘটনায় ৪ কোটি ৯১ লাখ ১ হাজার ৪শ ৯৭ টাকা রাজস্ব ফাঁকির খোঁজ পায় দুদক। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৬ সালে গুলশান থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপসহকারী পরিচালক নাজিম উদ্দিনের দেওয়া সুপারিশে আজ (১মার্চ) কমিশন চার্জশিটের অনুমোদন দেয়। দুদক কর্মকর্তা জানান, শিগগির অভিযোগপত্রটি আদালতে জমা দেওয়া হবে।
/আরজে/এপিএইচ/