ঘটনাস্থলে উপস্থিত আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এ সময় ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগের কর্মী মোহাম্মদ আজিজ এবং তার পরিবারের সদস্যরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দু’পক্ষের মধ্যে সমঝোতাও করিয়ে দেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। এরপর দু’পক্ষই জানায়, তাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল এবং সেটি মিটমাট হয়ে গেছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পাওয়ার পর গত রবিবার ওই প্রাচীর ভেঙে দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এক বছর আগে এই প্রাচীর দেওয়া হয়েছিল। রবিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পাইকগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফকরুল হাসান উপস্থিত থেকে ওই প্রাচীর ভেঙে দেন।
ধানমন্ডিতে দলের সাধারণ সম্পাদকের উপস্থিতিতে দলীয় কর্মী মোহাম্মদ আজিজের সঙ্গে সমঝোতা বৈঠক শেষে সংসদ সদস্য নূরুল হক সাংবাদিকদের বলেন,‘আসলে বিষয়টি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমি এলাকায় গিয়ে বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনে জনসাধারণের সঙ্গে কথা বলবো।’
/ইএইচএস/এপিএইচ/
আরও পড়ুন: