প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ার দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা কেপিকে’র সঙ্গে পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমে কাজ করছে এফবিআই। এবার দুদকের সঙ্গে কাজের আগ্রহ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসে অর্থায়নসহ অর্থপাচারের বিষয়ে দুদককে মৌলিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা করতে পারি আমরা।’
আলোচনায় দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ জানান— দুর্নীতি দমন কমিশন ভুটান, ভারত, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের বিষয়টি প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে। বর্তমান বাস্তবতায় এফবিআই’র সঙ্গেও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরে আগ্রহী দুদক। মাদক, মানবপাচার, অর্থপাচার, সন্ত্রাসের অর্থায়ন একই সূত্রে গাথা উল্লেখ করে অর্থপাচার অপরাধ দমনে এফবিআই’র সহযোগিতা চান তিনি।
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র, প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেন দুদক চেয়ারম্যান ও ডেভিড জে.ইটন। একই সঙ্গে দুদকের বর্তমান কার্যক্রমের প্রশংসা করেন এফবিআই প্রতিনিধি।
/আরজে/জেএইচ/