ল্যাবএইড-এ দুদক

ল্যাবএইড হাসপাতালরাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালের বোর্ড অব ডিরেক্টরদের অবৈধ সম্পদের অভিযোগের বিষয়ে খোঁজ নিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে হাসপাতালটিতে গিয়েছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তারা ।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য বাংলা ট্রিবিউনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।  
দুদক সূত্র জানায়, আজ  (১৮ মে) দুপুর ১ টার দিকে ল্যাবএইড হাসপাতালে দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবালের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল ল্যাবএইডে যায়। অন্য দুজন হলেন- উপপরিচালক শামসুল আলম এবং উপসহকারী পরিচালক শাহিদ উজ্জামান। তারা ল্যাবএইড হাসাতালের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ল্যাবএইডের বোর্ড অব ডিরেক্টরদের অবৈধ সম্পদ রয়েছে, এমন অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক কর্মকর্তারা সেখানে গিয়ে তাদের সঙ্গে কথা বলেন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখতে চেয়েছেন।

ল্যাবএইড হাসপাতালের কর্মকর্তা সাইফুর রহমান লেনিন এ বিষয়ে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘তারা (দুদক) কিছু কাগজপত্র দেখতে চেয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘এটি দুদকের রুটিন ওয়ার্ক। তারা বোধহয় বেশ কয়েকটি হাসপাতালেই যাবে। রোগীরা অনেক ধরনের অভিযোগ করে এবং সেগুলো দেখবে বলে দুদক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদি কোনও অভিযোগ দুদকের এখতিয়ারের মধ্যে থাকে, তাহলে সেগুলো তারা বিবেচনায় নেবে।’

কাদের সঙ্গে দুদক আজ  আলোচনা করেছে জানতে চাইলে লেনিন বলেন,‘ল্যাবএইডের মহাব্যবস্থাপক ডা. এম এ শামীম, চিফ অপারেটিং অফিসার আল এমরান চৌধুরী এবং উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) মনজুর উল মোল্লাহর সঙ্গে তারা কথা বলেছেন।’

/জেএ /এপিএইচ/