সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় বিচারের আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকলেও এ মামলায় তা না হওয়ায় বিচার কাজ মাঝপথে আটকে যায়। ২০১৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর অনুমোদনের জন্য নথিপত্র স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। গতবছরের ২৬ আগস্ট অনুমোদন পাওয়া গেলে নতুন করে শুরু হয় এ মামলার কার্যক্রম।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মনজুর মাওলা চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, পাঁচ বছর আগের এ মামলায় নতুন করে সাক্ষ্য শুরু হওয়ার পর দুমাসের মধ্যে এ রায় হতে যাচ্ছে। মামলার অন্য দুই আসামি আবদুল্লাহ হেল কাফী এবং তার স্ত্রী আয়েশা আক্তার পলাতক রয়েছে।
২০১০ সালের ২৫ মে ঢাকার দনিয়ার একটি বাড়ি থেকে সাইদুরসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। সে সময় তাদের কাছে উগ্র মতবাদের বই ও সরকারবিরোধী কাগজপত্র পাওয়া যায় বলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তরফ থেকে বলা হয়। আবদুল্লাহ হেল কাফীর স্ত্রী হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে আত্মগোপনে যান।
/ইউআই/ এপিএইচ/
আরও পড়ুন:
‘হ্যাঙ্গিং পার্লামেন্টে’ কিভাবে বিচারপতি অপসারণ হবে: প্রধান বিচারপতি