আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সগীর আনোয়ার। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার গোলাম সারোয়ার পায়েল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও এএফএম মেজবাহ উদ্দিন। আর তোফায়েল আহমেদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এম কে রহমান।
শুনানি শেষে গোলাম সরোয়ার পায়েল জানান, গত বছরের ২ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে দু’জন প্রভাষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনকারীদের এসএসসি ও এইচএসসিতে যোগ্যতা চাওয়া হয় সিজিপিএ (কিউম্যুলেটিভ গ্রেড পয়েন্টস অ্যাভারেজ)-৫ এর মধ্যে ন্যূনতম ৪.২৫।
পরে দর্শন বিভাগ গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর ৫ জনকে নিয়োগ দেয় ওই শিক্ষককে। কিন্তু নিয়োগ পাওয়া দু’জনের মধ্যে খন্দকার তোফায়েল আহমেদের সিজিপিএ-৩.১৯।
সিজিপিএর শর্তপূরণ না করার পরও তোফায়েলকে নিয়োগ দেওয়ায় হা্ইকোর্টে রিট করেন শিক্ষক পদে আরেক আবেদনকারী এইচ এম মিরাজ সৌরভ। এ রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে ৩০ জানুয়ারি নিয়োগের সব শর্তপুরণ না করার পরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ায় রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
পায়েল আরও বলেন, ‘চূড়ান্ত শুনানি শেষে তোফায়েল আহমেদের নিয়োগ অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এখন এ পদে নিয়োগ দিতে চাইলে নতুন নিয়োগ কমিটি গঠন করতে হবে।’
/এমটি/এসএমএ/