নিহত তাসলিমার ভাই মো. ইমরান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমার ভগ্নিপতি পুলিশের এএসআই মো. আমিরুজামান বর্তমানে বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে কর্মরত। আমাদের গ্রামের বাড়ি মাগুড়া সদরের দূর্গাপুর গ্রামে। নিউমার্কেট নিহারিকা আবাসিক আট তলা পুলিশ ভবনের অষ্টম তলায় আমার বোন ও ভগ্নিপতি থাকতেন। বুধবার সন্ধ্যায় বোনের সঙ্গে তার ঝগড়া হলে তিনি রাত ৮টার দিকে বাসা থেকে বেরিয়ে যান। এরপর আমার বোন তাসলিমা দরজা বন্ধ করে দেয়। আমরা খবর পেয়ে এসে ডাকাডাকি করেও তার কোনও সাড়াশব্দ পাইনি। পরে দরজা ভাঙলে তাকে গলার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যান থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাই। সঙ্গে সঙ্গে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাই। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাসলিমাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
এসআই বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘পৌনে ১০টার দিকে তাসলিমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।’
আরও পড়ুন-
অর্থমন্ত্রী ‘জ্ঞানশূন্য’, তথ্যমন্ত্রী ‘ষড়যন্ত্রকারী’
রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় চালক-হেলপার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় এমআইএসটি’র ২ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
/এআইবি/টিআর/