অনুষ্ঠানে ‘কমনওয়েলথ ১০০’ প্রকল্প সম্পর্কে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘তরুণদের লিডারশিপ উন্নয়নে এমন প্রকল্প তাদের জন্য একটি বড় সুযোগ এনে দেবে। কমনওয়েলথ তরুণদের উন্নয়নকে গুরুত্ব দেয়। যে কারণে এ ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ চালু করছে তারা।’
প্রকল্পটির ব্যবস্থাপক মেঘা হরিশ অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে প্রকল্পটি পরিচালনা এবং সম্পন্ন হওয়ার পদ্ধতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘এক হাজার তরুণের সাক্ষাৎকার, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা এবং এক গবেষণার ভিত্তিতে আমরা প্রকল্পটির মডেল তৈরি করেছি। প্রকল্পের পুরো প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সে ধরনের তরুণদেরই খুঁজছি যারা বিশ্বস্ত, চটপটে এবং মুক্ত মনের অধিকারী।’
অনুষ্ঠানের প্রশ্নোত্তর পর্বে যশোর-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের এক প্রশ্নের উত্তরে কমন পারপাসের এশিয়া প্যাসিফিক সিইও আদিরুপা সেনগুপ্তা বলেন, ‘আপাতত আমাদের টার্গেট আগামী দুই বছর। এরপর মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে যখন বড় সভা হবে তখন সেখানে এক হাজার তরুণ অংশ নেবেন। সেখানে তারা তাদের অবস্থান তুলে ধরবেন।’