এদিকে, সোমবার দুপুর ১টায় আহত চিকিৎসক শামীমুর রহমানকে দেখতে ঢামেক হাসপাতালে যাওয়ার কথা রয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের। ২৯ অক্টোবর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর মৃত্যু হওয়া এক রোগীর স্বজনের সঙ্গে চিকিৎসকদের সংঘর্ষে আহত হন শামীমুর।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢামেক হাসপাতালের সিসিইউ-২-তে ভর্তি হন নওশাদ নামের এক রোগী। ২৯ অক্টোবর সকাল ১১টার দিকে তার মৃত্যু হলে এ মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে রোগীর স্বজনরা ডাক্তারদের ওপর চড়াও হন। এসময় তাদের আঘাতে একজন ডাক্তার ও দুই আনসার সদস্য আহত হন। পরে হাসপাতালের ডাক্তার, স্টাফ ও আনসার সদস্যরা মিলে রোগীর স্বজনদেরও মারধর করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঢামেক হাসপাতালের ২ নম্বর ভবনের তৃতীয় তলায় এ ভাঙচুর ও মারধরের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পর রবিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিট থেকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগ বন্ধ রাখেন চিকিৎসকরা। এর প্রায় তিন ঘণ্টা পর বিকাল ৫টার দিকে ফের চালু হয় জরুরি বিভাগের সেবা।