সোমবার (২০ নভেম্বর) পৃথক কয়েকটি আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এই জামিন আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মো. গোলাম আকতার জাকির ও আইনজীবী মো. রুকনুজ্জামান সুজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জাহাঙ্গির হোসেন।
পরে আইনজীবী রুকনুজ্জামান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘গত ১২ নভেম্বর জাতীয়তাবাদী দলের ডাকা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশে আসার পথে রাস্তায় পুলিশের কাজে বাধা দান ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে লালবাগ থানা বিএনপি’র ৩৫ জন নেতাকর্মীসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৩০/৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। তবে এর আগেও গত ৬ নভেম্বর যাত্রাবাড়ীর বিএনপি নেতা মো. ফারুক মোল্লাসহ ১৮ জন এবং অজ্ঞাতনামা আরও ১৫/২০ জনকে পুলিশের কাজে বাধা দান ও মিছিলের অভিযোগে আসামি করে মামলা করা হয়। ’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই মামলার প্রেক্ষিতে আমরা আদালতে পাঁচটি পিটিশনের ওপর শুনানি করি। শুনানি শেষে আদালত বিএনপি’র ৪৬ নেতাকর্মীর আগাম জামিন মঞ্জুর করেন।’
আরও পড়ুন:
শর্ত নিয়ে মুখ খুলছে না কেউ: আদানির অসমাপ্ত প্রকল্প থেকে বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি বাংলাদেশের