ভাটারা থানায় ডিআইজি মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে কোনও সাংবাদিকের জিডি না নেওয়ার ঘটনা জানা নেই বলেও জানান আছাদুজ্জামান মিয়া। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘জনসাধারণ থানা পুলিশের কাছ থেকে অসহযোগিতা পেলে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত ৭ জানুয়ারি দেশের একাধিক গণমাধ্যমে এক নারী অভিযোগ করেন, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মিজানুর রহমান তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে জোরপূর্বক বিয়ে করেন। এরপর তাকে শারীরিক নির্যাতন করেছেন। এমনকি মিথ্যা মামলায় তাকে জেল খাটিয়েছেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার লালমাটিয়ায় একটি ভাড়া বাড়িতে একসঙ্গে তারা বসবাসও করেছেন। ওই নারী আরও অভিযোগ করেন, তিনি তার ফেসবুক পেজে নিজেকে মিজানের স্ত্রী পরিচয় দিয়ে একটি ছবি প্রকাশের পর ক্ষেপে যান ডিআইজি পদমর্যাদার এই পুলিশ কর্মকর্তা।
তিনি আরও বলেন, ‘যদি কেউ বিপদে পড়ে থানায় যায় তাকে অবশ্যই সেবা দিতে হবে। এ নিয়ে গড়িমসি করলে তাকে থানায় রাখা হবে না। সন্ত্রাস, মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারী ও জঙ্গিসহ অন্যান্য অপরাধ যেভাবে আমরা দমন করছি, ঠিক সেভাবে আপনাদের সেবা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব ও কর্তব্য।’
এসময় ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের আয়োজনে পল্টন কমিউনিটি সেন্টারে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মধ্যে প্রায় এক হাজার কম্বল বিতরণ করেন পুলিশ কমিশনার।
এছাড়াও ওয়ারী বিভাগের আয়োজনে রাজধানীর ধলপুর কমিউনিটি সেন্টারে এক হাজার ২০০ পিস কম্বল ও ৩০০ পিস বাচ্চাদের শীতের কাপড় বিতরণ করেন তিনি।