ডাক্তার মো. আব্দুল আজিজ বলেন, ‘বাঁচার ক্ষেত্রে শিশুটির অনেক ঝুঁকি রয়েছে। তার ওজনও কম, মাত্র এক কেজি। সে স্বাভাবিকভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে পারছে না। তার শরীরে স্বাভাবিক তাপমাত্রা থাকছে না। এগুলো ঠিক রাখার জন্য তাকে ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য হচ্ছে শিশুটিকে বাঁচানো। এজন্য সব ধরনের চেষ্টা করছি। তাকে হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউতে রাখা হয়েছে। প্রয়োজনীয় সব ধরনের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে।’
আজিমপুর মাতৃসদনের সুপার ডা. ইসরাত জাহান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাদের এখানে শিশু ইউনিটে তার প্রাথমিক চিকিৎসা হয়েছে। তবে আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা না থাকায় আমরা তাকে অ্যাম্বুলেন্সে পরিবারের সঙ্গে শিশু হাসপাতালে পাঠিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘পরিবার আমাদের জানিয়েছিল শিশুটিকে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করতে নেওয়া হয়েছিল।’
আজিমপুর কবরস্থানের তত্ত্বাবধায়ক হাফিজুল ইসলাম বলেন, ‘কবরস্থানের লাশ নিবন্ধনের রেজিস্টারে শিশুটির নাম লেখা হয়েছে মীম। ঠিকানা লেখা হয় ধামরাইয়ের শ্রীরামপুরে। তার বাবার নাম মিনহাজউদ্দিন, মা শারমিন আক্তার ।’
আরও পড়ুন:
কবরস্থান থেকে ‘মৃত’ শিশু জীবিত ফেরত!