সাঈদ খোকন বলেন, ‘ইফতারের দোকানে পঁচা, বাসি ও ভেজাল খাবার পাওয়া গেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করা হবে। এরপরও বেশি কিছু হলে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রমজানের আগে চিনির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, এটা সত্য। তবে গতবছরের তুলনায় দাম এখনও কম রয়েছে। দ্রব্যের দাম লাগামের বাইরে যেতে দেওয়া হবে না। ডিএসসিসির পাঁচটি অঞ্চলে ৫টি মনিটরিং টিম কাজ করছে নিত্যপণ্যের দাম ঠিক রাখার জন্য।’ বাজার নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনের পাশাপাশি পুলিশ, র্যাব, ভোক্তা অধিকার অধিদফতর নানা অভিযান পরিচালনা করছেন বলেও জানান তিনি।
এদিকে, চকবাজার এলাকার ইফতার বাজার এলাকার রাস্তা খারাপের বিষয়ে মেয়রের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি নিজেদের অক্ষমতার কথা তুলে ধরেন।
মেয়র বলেন, নাজিম উদ্দিন রোডের জেলখানায় একজন ভিআইপি বন্দি থাকায় এই রাস্তার সংস্কারের কাজ তিন মাস পেছানো হয়। আগামী দুই চার দিন বৃষ্টি না হলে সংস্কার কাজ আবার শুরু করবো। এর আগে উদ্যোগ নিয়েছিলাম। বৃষ্টি আসাতে ব্যাহত হয়েছে।’ পরিদর্শনের সময় ডিএসসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. শেখ সালাহউদ্দীনসহ স্থানীয় কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।