আমিনুল ইলামের চাচাতো ভাই ও মো. আমিন বলেন, ‘শ্যামপুরে বড়ইতলার এমএক্স কোম্পানির একটি তিন তলা ভবন ভাঙার কাজ করছিলাম আমরা। ওই ভবন ভাঙার কাজ শেষ করা হয়। এরপর ওই খানে পাইলিংয়ের জন্য গর্তও করা হয়েছিল।ওই গর্তে পানি জমে যায়। এ কারণে ওই গর্ত থেকে পানি সেচে ফেলতে বৈদ্যুতিক মোটর ব্যবহার করা হচ্ছিল। সেটি বন্ধ করতে গেলে ওই সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয় আমিনুল ইসলাম। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে আনার পর ৪ টায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।’
এই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এসআই মো. বাচ্চু মিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ঢামেকের মর্গে রাখা হয়েছে।’
এদিকে, মো. আমিন জানান, নিহত আমিনুল ইসলামের বাড়ি পাবনার আদাইকুলা উপজেলার ভুলবাড়িয়া গ্রামে। তার বাবার নাম খোশার মোল্লা। রাজধানীর শ্যামপুর বড়ইতলা রেলগেটে সংলগ্ন একটি বাসায় মেস করে থাকতেন তিনি। পরিবারে দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে তার।