মামলাটির অভিযোগে বলা হয়েছে, মোহাম্মাদ হোসেনের নামে-বেনামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১৩ কোটি ১১ লাখ ৭১ হাজার ৫০৮ টাকার সম্পদের তথ্য পায় দুদক। ২০১৬ সালের ১৫ জুন দুদকের পক্ষ থেকে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে তাকে সম্পদের হিসাব দাখিল করতে নোটিশ দেওয়া হয়। তখন ডেসটিনির অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলায় তিনি কারাগারে ছিলেন। এরপর ২০১৬ সালের ২০ জুন তিনি কারাগারে দুদকের নোটিশ পান। এরপর তিনি আইনজীবীর মাধ্যমে হিসাব দাখিলের জন্য সময় চান। দুদক হিসাব দাখিলের জন্য আরও সাত কার্যদিবস সময় দিলেও পরে তিনি তার সম্পদের হিসাব কমিশনে দাখিল করেননি।
২০১৬ সালের ৮ সেপ্টেম্বর সম্পদের হিসাব দাখিল না করায় মামলা দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন। ২০১৭ সালের ৬ জুন তদন্ত শেষে একই কর্মকর্তা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ১৫ অক্টোবর এ মামলায় চার্জ গঠন করেন আদালত।