সেমিনারে প্রধান বক্তা ছিলেন চিটাগং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির (সিআইইউ) লেকচারার আবরার হোসাইন। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজে যারা শুনতে পান না কিংবা কথোপকথনে সক্রিয়ভাবে অংশ নিতে গিয়ে পিছিয়ে পড়েন, তারা সহজে শ্রবণের পরীক্ষা করতে পারবেন নিজেই। যারা কানে কম শোনেন বিশেষ করে বয়স্ক ব্যক্তিরা, তাদের ব্যবহার করতে হবে বিশেষ হেডফোন। এরপর কোনদিক থেকে শব্দ আসছে তা নির্দেশ করে তাদের জানিয়ে দেবে সফটওয়্যারটি।
দিনে দিনে বিভিন্ন কারণে মানুষের শ্রবণশক্তি কমে যাওয়ার কথা উল্লেখ করেন আবরার হোসাইন। ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের এই শিক্ষক মনে করেন, ‘পদ্ধতিটি নির্দিষ্ট ভাষাভিত্তিক হওয়ায় যেকোনও দেশের মানুষের জন্য ব্যবহার করা যাবে। এটি বহনযোগ্য। ভবিষ্যতে বাংলা ভাষায় এই পদ্ধতি ব্যবহার করা গেলে বহু মানুষ উপকৃত হতে পারেন।’
অনুষ্ঠানে ছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলের সব শিক্ষক ও শিক্ষার্থী। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল হক খান। অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ড. আসিফ ইকবাল। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।