কামরুল হাসান খান বলেন, ‘দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিনাশ এবং প্রগতিশীল শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের এক সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্র দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলে। এমনি অবস্থায় দেশের প্রগতিশীল পেশাজীবীদের নিয়ে ২০১৪ সালের ১৩ ডিসেম্বর গঠিত হয় পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও পেশাজীবীদের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ ২১ দফা দাবি নিয়ে সংগঠনটি দেশব্যাপী পেশাজীবীদের ঐক্যবদ্ধ করে কর্মকাণ্ড শুরু করে।’ এ দেশের পেশাজীবীদের দেশপ্রেমের ক্ষেত্রে এক দীর্ঘ ঐতিহ্য ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন বলেন, ‘শহর-গ্রাম, জেলা-উপজেলা সব জায়গার পেশাজীবীদের সজাগ থাকতে হবে। আমরা সবাই সতর্ক থাকবো, যাতে নির্বাচন সুষ্ঠু ও সঠিকভাবে হয়।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন— কৃষিবিদ মাকসুদ আলম খান, অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা বদিউল আলম, কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি আসাদুল হক প্রমুখ।