বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন থেকে শুরু হয়। পরে কলাভবন, অপরাজেয় বাংলা, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি হয়ে রাজু ভাস্কর্যে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে এটি শেষ হয়।
এসময় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইশতেহার ঘোষণা করা হয়েছে। এ উপলক্ষে আমরা বাংলাদেশ ছাত্রলীগ খুবই আনন্দিত। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে যে ইশতেহার ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে গ্রাম-শহর, তারুণ্যের শক্তি, তারুণ্যের বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, লিঙ্গ ভেদাভেদ দূরীকরণ, প্রযুক্তিনির্ভর কৃষিব্যবস্থা ইত্যাদির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের উন্নয়নের পরিবর্তন করতে চায় বিএনপি। ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহার ঘোষণা করা হয়েছে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের কোনও বয়সসীমা থাকবে না। তাহলে তখন তরুণদের অবস্থাটা কী হবে? তাদের ইশতেহারে ড. কামাল হোসেন বলেছেন, তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবেন। অথচ তারা ২২ জন যুদ্ধাপরাধীকে মনোনয়ন দিয়েছেন। এসব করে তারা বাংলাদেশের মানুষকে ধোঁকা দিতে চান।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জোবায়ের আহমেদ, মহানগর উত্তরের সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান প্রমুখ।