অভিযান চলাকালে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম বলেন, 'ফার্মেসিগুলোতে মেয়াদোত্তীর্ণ বিপুল পরিমাণ ওষুধ পাওয়া গেছে। আবার কিছু ওষুধের নতুন করে মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। তবে ভয়ঙ্কর ব্যাপার হলো অপারেশনের কাজে ব্যবহৃত ব্লেড এবং সুতার মেয়াদ অনেক আগে শেষ হয়ে গেলেও সেগুলো বিক্রি করা হচ্ছিলো। এগুলো দিয়ে অপারেশন করলে রোগীর শরীরে ইনফেকশনসহ নানা রোগ দেখা দিতে পারে।'
তিনি জানান, ঢাকা ফার্মেসিকে ২ লাখ টাকা, প্রতীক ফার্মাতে ৭৫ হাজার টাকা, বাংলাদেশ মেডিক্যালকে ৭৫ হাজার, সেবা মেডিক্যালকে ১ লাখ টাকা, মেডিকেয়ারকে দেড় লাখ টাকা, মর্ডার্ন ফার্মেসিকে ২ লাখ, নিউ সিটি ফার্মেসিকে ৪ লাখ টাকা, জসিম সার্জিক্যাল অ্যান্ড ফার্মেসিকে ২৫ হাজার টাকা, মেডিসিন কর্নারকে ২ লাখ টাকা এবং মেডিসাইনকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এছাড়া নিউ সিটি ফার্মেসির দুই ব্যক্তিকে এক বছর, অপর একজনকে এক মাসের এবং মেডিসাইন ফার্মেসির এক ব্যক্তিকে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
র্যাব-২ এর এএসপি মোহাম্মদ শাহীনুর ইসলাম শাহীন জানান, 'ড্রাগ রেজিস্ট্রারবিহীন কিছু ওষুধ অভিযানে পাওয়া গেছে। এছাড়া ফুড সাপলিমেন্ট জাতীয় কিছু ওষুধ রয়েছে।'