প্রকাশনাটি ডাকযোগে নাগরিকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
ডিএনসিসির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া ‘নগরিয়া’র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বলেন, “নাগরিক ও ডিএনসিসির মাঝে সেতুবন্ধন রচনা করবে ‘নগরিয়া’। এ যুগে তথ্যই শক্তি। তথ্যসেবার মাধ্যমে জনগণকে ক্ষমতায়ন করা সম্ভব।’ নগরিয়ার প্রকাশ অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে জাপানভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা সিডস এশিয়ার কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ মিহারু সাতো বলেন, ‘নাগরিকদের তথ্য প্রদান করে জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি আধুনিক ও সুন্দর শহর গড়ার প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে সিডস এশিয়া গর্বিত।’
ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা ও নগরিয়া’র সম্পাদক এএসএম মামুন জানান, গত জুলাইয়ে নগরিয়ার যাত্রা শুরু হয়। প্রথম সংখ্যাটি ডিএনসিসির প্রতিটি হোল্ডিংয়ে ডাক বিভাগের মাধ্যমে পাঠানো হয়েছিল। নাগরিকরা জানান, তারা ওই সংখ্যা হাতে পেয়ে উপকৃত হয়েছেন।
প্রথম সংখ্যার মতো এ সংখ্যাও ডিএনসিসির প্রতিটি হোল্ডিংয়ে ডাক বিভাগের মাধ্যমে পাঠানো হবে বলে তিনি জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম এ রাজ্জাক, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ যুবায়ের সালেহীন, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডেপুটি পোস্ট মাস্টার জেনারেল মাসুদ খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।