তিনি বলেন, ‘যারা চিকিৎসাধীন তারা কেউ আশঙ্কামুক্ত নয়। তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বার্ন ইউনিটের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ৯ জনকে রাখা হয়েছে।’ অপরদিকে ঢামেক হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছেন দুইজন।
বার্ন ইউনিটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীনদের মধ্যে আনোয়ার হোসেনের শরীরের ২৮ শতাংশ, মাহামুদুল হাসানের ১৩ শতাংশ, রেজাউলের ৪৩ শতাংশ, সোহাগের ৬০ শতাংশ, জাকিরের ৩৫ শতাংশ, মোজাফফরের ৩০ শতাংশ, হেলালের ১৬ শতাংশ, সেলিমের ১৪ শতাংশ ও সালাউদ্দিনের শরীরের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের সকলেরই শ্বাসনালি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ক্যাজুয়ালটি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছেন রবিউল (২৮) ও কাওসার (৩৫)। রবিউল ওয়ান স্টপ আইসিইউতে এবং কাওসার অর্থোপেডিক বিভাগের অধীনে ভর্তি রয়েছেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. আলাউদ্দিন জানান, দুইজনের মধ্যে একজনের অবস্থা খারাপ। তবে আশঙ্কামুক্ত বলা যাবে না।
আরও পড়ুন: ৩২ জন স্বজনের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ