তিনি বলেন, ‘হাতিরঝিল লেকের ভেতরে অবৈধভাবে নির্মিত বিজিএমইএ’র বহুতল ভবন ভাঙার জন্য আমরা সার্বিকভাবে প্রস্তুত আছি। ভবন ভাঙার জন্য আমাদের বুলডোজারসহ অন্যান্য গাড়ি এখানে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এই ভবনে ব্যাংকসহ অন্যান্য অফিস আছে। ব্যাংকের ভল্টে টাকাসহ অফিসের অন্য মালামাল তারা সরিয়ে নেওয়ার কাজ করছে। আমাদের কাছ থেকে তারা দুই ঘণ্টা সময় চেয়ে নিয়েছে। মালামাল সরিয়ে নেওয়ার জন্য তাদেরকে সময় এবং সুযোগ দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটি একটি ১৫ তলা বিল্ডিং। এখানে আরও অনেক অফিস আছে। তাদের মালামাল সরিয়ে নেওয়া হলে আমরা ভাঙার কাজ শুরু করতে পারবো। শুরুতে আমরা প্রাথমিক কাজগুলো করছি।’
এর আগে সকাল ৯টা থেকে বিজিএমইএ ভবনের সামনে রাজউক কর্মকর্তারাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য অবস্থান নেন। সেই সঙ্গে ভবন ভাঙার গাড়ি প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
খন্দকার অলিউর রহমান বলেন, ‘আমরা বসে নেই, ভবন ভাঙার প্রাথমিক কাজ শুরু করেছি। ভবন থেকে সব মালামাল অপসারণের পর আমাদের কার্যক্রম শুরু হবে। এটা করতে ১০ ঘণ্টা লাগতে পারে, আবার একদিনও লাগতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভবনটি ভাঙার জন্য আদালত ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিয়েছিলেন। কিন্তু মাঝখানে কয়েকদিন সরকারি বন্ধ ছিল। এরপর কর্মদিবস শুরু হয়েছে, আমরাও আমাদের কাজ শুরু করেছি।’